Skip to main content

Featured

Kalizira black seed oil

  Kalizira black seed oil Black seed oil has been in use for thousands of years for medicine, food, and even cosmetics. Today, many people reach for it for the same reason you’d take an aspirin or ibuprofen: In hopes that it targets inflammation and tamps it down. It also has substances that can help protect cells from In small study, people put black seed oil drops in their noses to treat mild, moderate, or severe cases of allergic rhinitis, aka hay fever. After 6 weeks, more than 9 of 10 people said their sneezing, itchy eyes, stuffy nose, and other symptoms got better or went away completely. That was true for just 3 in 10 people in the group that used regular food oil. More research is needed. Ask your doctor if black seed oil is right for your condition.we are must be uesd kalizira for better health  Skin  If Cleopatra had pimples, she probably dabbed on black seed oil to clear them up. For centuries it’s been used to treat rashes, psoriasis, and skin inflammation. ...

গুলিবিদ্ধ নবম শ্রেনীর ছাত্রের লাশে আবারো গুলি চালায় পুলিশ - নিরুপায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলেন বাবা!!!

 **গুলিবিদ্ধ নবম শ্রেনীর ছাত্রের লাশে আবারো গুলি চালায় পুলিশ - নিরুপায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলেন বাবা!!!



- পুলিশের রাবার বুলেটের আঘাতে প্রাণ গেলো নরসিংদীর নবম শ্রেনীর নিষ্পাপ তাহমিদ ভুঁইয়া তামিমের । তবে রাবার বুলেট দিয়ে নিষ্পাপ তামিম কে হত্যা করে ও ক্ষান্ত হয় নি পুলিশ, তামিমের লাশের উপরেও করেছে আবারো গুলি বর্ষণ আর এই করুন দৃশ্য নিজ চোখে দেখেছেন অসহায় তামিমের পিতা।


- গত ১৮ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকেলে নরসিংদী শহরের জেলখানার মোড়ে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায় নবম শ্রেনীর ছাত্র তামিম। জানা যায়,ওই দিন দুপুরে এক সাথে খাবার খেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।তারপর তাহমিদ তার বোন এর সাথে খেলা করছিল ফোন নিয়ে।বাবা ঘুমিয়ে ছিলেন এবং মা ছিলেন রান্না ঘরে। হঠাৎ তাহমিদ বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তায় চলে যায়। অনেকসময় ধরে ছেলেকে না পাওয়ায় বাবা বাইরে ছেলেকে খুজতে যান।কিন্তু তততক্ষণে তাহমিদ মিশে গেছে ছাত্রদের ভিড়ে কোটা আন্দোলনে।এই সময় পুলিশ ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে রাবার বুলেট ছুড়লে, তাহমিদ এর গায়ে রাবার বুলেট লাগে। তাহমিদ কে এসময় ছাত্ররা নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে গেলে,, ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।সেই নিষ্পাপ শিশু তাহমিদের লাশ স্ট্রেচার এ করে নিয়ে ছাত্ররা স্লোগান দিতে থাকে আন্দোলনে।এই সময় পুলিশ আবার ও গুলি চালায় আন্দোলনকারীদের উপর। পুলিশ এর গুলি তাহমিদ এর লাশকে ও বিদ্ধ করে আবারও,আর এই করুন দৃশ্য দেখছিলেন তার বাবা প্রায় ১০০ গজ দূরে থেকে। নিরুপায় বাবা নিজেকে সামলাতে না পেরে চিল্লানো শুরু করলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাকে মসজিদে নিয়ে যান। সেইদিন রাতেই ২ দফা জানাজায় তাহমিদ কে দাফন করা হয় ।

কি দোষ ছিল তাহমিদের??কেনো তাকে এমন অকালে প্রাণ হারাতে হলো?কেনো তার বাবাকে নিজের ছোট্ট ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যুর দৃশ্য দেখতে হলো?? বাংলাদেশের নাগরিক হওয়াই কি তাদের একমাত্র অপরাধ,, এইজন্য তাদের এত বড় মাশুল দিতে হলো? এইসব হত্যার জন্য কি অজুহাত দেখাবে সরকার??এই নিষ্পাপ প্রানকে হত্যার কি শাস্তি হবে?? নাকি বিভিন্ন অজুহাতে সরকার এই বিষয়গুলো চাপা দিয়ে দিবে??

Comments